৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান উত্তরপত্র | Class 6 History and Social Science Answer
৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান উত্তরপত্র | Class 6 History and Social Science Answer
কাজ ১: চলো সহপাঠীকে জানি
ক) প্রশ্নমালা তৈরি:
ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট:
আমার সহপাঠীর পরিবার ও এলাকা যে ভূপ্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যে অবস্থিত তা বিবেচনায় আত্মপরিচয় সম্পর্কিত প্রশ্ন:
- আপনার পরিবারের সদস্য সংখ্যা কত?
- আপনার এলাকার আবহাওয়া কেমন?
- আপনার এলাকার মানুষেরা জীবিকা নির্বাহ করে কিভাবে?
- আপনার এলাকা কী ধরনের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন ?
- আপনার পরিবার কৃষি কাজ করে কি? করে থাকলে কী ধরনের ফসল চাষ করে?
- আপনার এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের (বন্যা, ঘূর্ণিঝড়) প্রভাব কেমন?
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট:
আমার সহপাঠীর পরিবারের মানুষের ভাষা, সংস্কৃতি, পোশাক, রীতিনীতি, পেশা ইত্যাদি সম্পর্কিত প্রশ্ন:
- আপনারা কোন ভাষায় কথা বলেন ?
- আপনার পরিবারের ধর্মীয় উৎসব কী কী?
- আপনাদের সমাজে কী কী রীতিনীতি রয়েছে ?
- আপনার পরিবারের প্রধান খাদ্য কী?
- আপনার পরিবারের পোশাকের ধরন কেমন?
- আপনার পরিবারের সদস্যরা কোন কোন পেশায় নিয়োজিত?
খ) জোড়া গঠন ও তথ্য সংগ্রহ:
এটি লেখার প্রয়োজন নেই। শুধু বুঝার জন্য দেয়া হয়েছে।
নমুনা সাক্ষাৎকার:
সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী: (আপনার নাম)
সাক্ষাৎদাতা: (সহপাঠীর নাম)
তারিখ: (তারিখ)
স্থান: (স্থান)
ভূমিকা:
হ্যালো (সহপাঠীর নাম), আশা করি ভালো আছো। আমাদের ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন প্রকল্পের জন্য তোমার সাথে কিছু তথ্য জানতে চাই। তোমার পরিবার ও এলাকা সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন করবো। তোমার মূল্যবান ১০ মিনিট সময় দিয়ে আমাকে সাহায্য করলে খুশি হব।
(সহপাঠীর সম্মতি গ্রহণ)
প্রশ্নমালা:
ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট:
তোমার পরিবারে কতজন সদস্য?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
আপনার এলাকার আবহাওয়া কেমন?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
আপনার এলাকার মানুষেরা জীবিকা নির্বাহ করে কিভাবে?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার পরিবারের প্রধান আয়ের উৎস কি?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার এলাকা কি ধরনের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন? (যেমন: নদী, পাহাড়, সমভূমি ইত্যাদি)
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার পরিবার কি কৃষি কাজ করে? করে থাকলে কি ধরনের ফসল চাষ করে?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের (যেমন: বন্যা, ঘূর্ণিঝড়) প্রভাব কেমন?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট:
আপনারা কোন ভাষায় কথা বলেন ?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার পরিবার কোন কোন ধর্মীয় উৎসব পালন করে?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
আপনাদের সমাজে কী কী রীতিনীতি রয়েছে ?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার পরিবারের প্রধান খাদ্য কি?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার পরিবারের পোশাকের ধরন কেমন?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
তোমার পরিবারের সদস্যরা কোন কোন পেশায় নিয়োজিত?
(উত্তরের জন্য অপেক্ষা করুন)
(সহপাঠীর নাম), তোমার মূল্যবান সময় ও তথ্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। এই তথ্যগুলো আমার প্রকল্পের জন্য অনেক সাহায্য করবে।
(প্রয়োজনে আরও কিছু প্রশ্ন করুন)
বিঃদ্রঃ: এটি একটি নমুনা সাক্ষাৎকার। আপনার সহপাঠীর উত্তরের উপর নির্ভর করে আপনাকে প্রশ্নগুলো পরিবর্তন করতে হতে পারে।
গ) তথ্য সাজাই:
সহপাঠীর আত্মপরিচয়ের বিবরণ নিচে দুটি প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হলো:
ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট:
আমার সহপাঠীর নাম: শামীম
পরিবারের অবস্থান:
গ্রামের পরিবেশ :
পরিবারের এলাকা এবং ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য:
এলাকার নাম:
কক্সবাজার জেলার একটি ছোট্ট গ্রাম
ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য:
গ্রামটি একটি নদীর পাশে অবস্থিত এবং চারপাশে সবুজ ধানক্ষেত রয়েছে। বর্ষাকালে নদীর পানি বেড়ে যায়, ফলে জমির উর্বরতা বেড়ে যায়।
জীবনযাত্রা:
গ্রামবাসী মূলত কৃষিকাজ এবং মৎস্য শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের প্রধান ফসল ধান এবং বিভিন্ন শাকসবজি।
পরিবেশ:
এখানে সাধারণত শান্ত পরিবেশ বিরাজমান। গ্রামের রাস্তাগুলো কাঁচা এবং রাস্তায় বিভিন্ন গাছপালা রয়েছে যা গ্রামের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট:
ভাষা:
সহপাঠীর পরিবারের প্রধান ভাষা বাংলা। তারা শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে এবং সাধারণত আঞ্চলিক ভাষার মিশ্রণ কম থাকে।
সংস্কৃতি:
পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক উৎসবে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। বিশেষ করে পহেলা বৈশাখ, ঈদ এবং দুর্গাপূজা এই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উচ্ছ্বাসের সাথে পালন করা হয়।
পোশাক:
পুরুষেরা সাধারণত পাঞ্জাবি ও লুঙ্গি পরিধান করে, আর মহিলারা শাড়ি পরে থাকে। বিশেষ উৎসব বা অনুষ্ঠানে তারা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করে।
রীতিনীতি:
পরিবারটি স্থানীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে। যেমন, বিয়ের সময় গ্রামের প্রচলিত রীতিনীতি মেনে অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
পেশা:
পরিবারের প্রধান পেশা কৃষিকাজ। পাশাপাশি পরিবারের কিছু সদস্য ছোটখাটো ব্যবসা এবং মৎস্য শিকারে জড়িত।
সহপাঠীর আত্মপরিচয়ের বিবরণ:
শামীমের পরিবার একটি প্রাকৃতিক সুন্দর গ্রামে বসবাস করে যেখানে নদীর কোলঘেঁষে তারা তাদের জীবনযাপন করে। রাহিমের পরিবার বাংলা ভাষায় কথা বলে এবং তাদের সংস্কৃতি ও রীতিনীতি মেনে চলে। পরিবারের প্রধান পেশা কৃষিকাজ এবং তারা বিভিন্ন ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করে থাকে। পরিবারের সবাই ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করে এবং স্থানীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে। শামীমের পরিবার খুবই সহানুভূতিশীল এবং তারা গ্রামের মানুষের সাথে মিলেমিশে জীবনযাপন করে।
ঘ) সতীর্থ মূল্যায়ন
সতীর্থ মূল্যায়নের রুব্রিক্স:
আমার সহপাঠী শামীম তার কাজটি খুবই সুচারুভাবে সম্পন্ন করেছে। সে সুনির্দিষ্টভাবে প্রশ্নমালা তৈরি করেছে এবং সাক্ষাৎকার গ্রহণের জন্য অনুমতি নিয়েছে। শামীম প্রাপ্ত তথ্যগুলোকে যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করেছে এবং ভৌগোলিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটে তথ্যের বিবরণ দিয়েছে।
এর মাধ্যমে দেখা যায় যে শামীম তার দায়িত্বশীল ভূমিকা যথাযথভাবে পালন করেছে এবং তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণে তার দক্ষতা প্রদর্শন করেছে।
কাজ ২ অতীত ও বর্তমানের সামাজিক অবস্থা
ক) অতীত ও বর্তমান মানুষের জীবন ও জীবিকা
খ) ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এবং মানুষের জীবন ও জীবিকা
নিচে বিভিন্ন ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এবং তার প্রভাব মানুষের জীবন ও জীবিকার ওপর একটি তুলনামূলক ছক দেওয়া হলো:
কাজ ৩ দ্বায়িত্বশীল ভূমিকায় আমি
ক) আত্মপ্রতিফলন:
আমাদের সমাজের বিভিন্ন আত্মপরিচয়ের মানুষের বসবাস। আমরা কীভাবে সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে পারি তা নিয়ে আমাদের ভাবনাগুলো নিচে দেওয়া হলো:
1. সহানুভূতিশীল হওয়া:
আমরা অন্যদের অনুভূতি, সমস্যা ও প্রয়োজনগুলো বুঝতে চেষ্টা করব এবং সহানুভূতিশীল হয়ে তাদের পাশে থাকব।
2. মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া:
আমাদের নিজেদের মতামত ও বিশ্বাসের সাথে অন্যদের মতামত ও বিশ্বাসকেও সম্মান করতে হবে। কাউকে ছোট না করে সবার মতামতকে মূল্যায়ন করতে হবে।
3. ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা:
বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে আমরা তাদের সাথে আরও ভালোভাবে মিশতে পারি। তাদের ভাষা শেখার চেষ্টা করা, তাদের উৎসব ও রীতিনীতি সম্পর্কে জানার মাধ্যমে আমরা তাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা প্রকাশ করতে পারি।
4. সহযোগিতামূলক মনোভাব:
সবাইকে সাহায্য করতে ইচ্ছুক হওয়া এবং প্রয়োজনে অন্যের সাহায্য চাওয়া। এভাবে আমরা সবাই মিলেমিশে থাকতে পারি এবং একে অপরের সহযোগিতায় উন্নতি করতে পারি।
5. সম্প্রীতির পরিবেশ সৃষ্টি করা:
সকলের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করা এবং সমতা ও ন্যায়ের পরিবেশ বজায় রাখা। কাউকে অন্যের থেকে কম বা বেশি না ভাবা।
6. সংঘাত এড়ানো:
কোনো বিষয়ে বিরোধ বা সংঘাত সৃষ্টি হলে শান্তিপূর্ণ উপায়ে তা সমাধান করার চেষ্টা করা। সহনশীল হওয়া এবং রাগ বা ক্রোধ নিয়ন্ত্রণে রাখা।
7. সচেতনতা বৃদ্ধি:
বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে আমরা সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে পারি। শিক্ষা ও সচেতনতার মাধ্যমে আমরা সমাজের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে পারি।
8. সম্পর্ক উন্নয়ন:
পরিবারের, বন্ধুদের ও প্রতিবেশীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা এবং তাদের সাথে আনন্দ ও দুঃখ ভাগাভাগি করা।
এভাবে আমরা আমাদের সমাজে বিভিন্ন আত্মপরিচয়ের মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকতে পারি এবং একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও সম্প্রীতিময় সমাজ গড়ে তুলতে পারি।
খ) দল গঠন ও আলোচনা:
আমরা এখন ৪ জনের একটি দল গঠন করব। দলে আমরা নিম্নলিখিত সদস্যরা আছি:
1. আমি (আমার নাম)
2. সদস্য ১ (সহপাঠীর নাম)
3. সদস্য ২ (সহপাঠীর নাম)
4. সদস্য ৩ (সহপাঠীর নাম)
প্রথমে আমরা সবাই আমাদের আত্মপ্রতিফলন শেয়ার করব। এরপর আমরা সমাজের নানারকম আত্মপরিচয়ের মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকার জন্য কী করণীয় তা নিয়ে আলোচনা করব।
আত্মপ্রতিফলন শেয়ার করা:
আমাদের প্রত্যেকের আত্মপ্রতিফলন পড়ে শোনাবো এবং একে অপরের ভাবনাগুলো জানবো। এতে করে আমরা একে অপরের চিন্তাভাবনা ও উপলব্ধি সম্পর্কে অবগত হতে পারবো।
করণীয় নির্ধারণ:
আলোচনার মাধ্যমে আমরা নিচের করণীয়গুলো নির্ধারণ করলাম:
1. বৈচিত্র্যকে উদযাপন করা:
আমরা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উৎসব, ভাষা দিবস, এবং পারিবারিক রীতি-নীতি উদযাপন করব যাতে সবার সংস্কৃতি ও পরিচয়কে সম্মান জানানো হয়।
2. বৈষম্যের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি:
বৈষম্য ও বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য আমরা স্কুলে ও সমাজে বিভিন্ন আলোচনা সভা, ওয়ার্কশপ এবং প্রচারণা চালাব।
3. ভাষা ও সংস্কৃতি শেখার উদ্যোগ:
আমরা বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতি শেখার ক্লাসের আয়োজন করব যাতে সবাই একে অপরের ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
4. সমবেত কার্যক্রম আয়োজন:
আমরা বিভিন্ন সমবেত কার্যক্রম যেমন খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, এবং পিকনিক আয়োজন করব যাতে সবার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
5. সহনশীলতা ও শ্রদ্ধা চর্চা:
আমরা একে অপরের মতামত ও বিশ্বাসকে সম্মান করব এবং সহনশীলতার চর্চা করব। কোনো মতভেদের ক্ষেত্রে সহনশীলভাবে সমাধানের পথ খুঁজে নেব।
6. সহযোগিতা ও সাহায্যের মনোভাব:
আমরা একে অপরকে সাহায্য করার মনোভাব গড়ে তুলব এবং যখন কেউ সমস্যায় পড়বে তখন তাকে সহযোগিতা করব।
সারসংক্ষেপ:
আমরা ৪ জনের দল গঠন করে আমাদের আত্মপ্রতিফলন শেয়ার করলাম এবং সমাজের নানারকম আত্মপরিচয়ের মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকার জন্য উপরোক্ত করণীয় নির্ধারণ করলাম। এভাবে আমরা আমাদের সমাজকে আরও সম্প্রীতিময় ও বন্ধুত্বপূর্ণ করতে পারব।
....
Download Menu
আপনি যেভাবে খুজঁতে পারেন :
ষষ্ঠ শ্রেণির ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান উত্তরপত্র, নতুন কারিকুলাম ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান উত্তরপত্র,ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান উত্তরপত্র,ষষ্ঠ শ্রেণির নতুন কারিকুলাম ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান উত্তরপত্র
COMMENTS